A political Blog about how and why a reign of terror in West Bengal is unleashed planfully by imperialists, multinational company financed and supported Rainbow Alliance of Maoists, Naxalites,TMC, Congress, SUCI, perverted anti-Communist and anti-Leftist so-called sold-out intellectuals, corporate media and NGOs of doubtful character. Source: 'People's Democracy', 'Ganashakti' and other Left oriented journals.
Sunday, June 30, 2013
Wednesday, June 19, 2013
পশ্চিমবঙ্গে কথা বলবেন শুধু একজনই। রাজ্যের অন্য সবাইকে চুপ করে থাকতে হবে। কেউ কোন শব্দ উচ্চারণ করতে পারবে না। গ্রামের মানুষ তাদের মনের কথা বলতে পারবেন না। শহরের মানুষ তাদের ক্ষোভের কথা জানাতে পারবে না। ছাত্রছাত্রী কেউ কোন প্রশ্ন করতে পারবেন না। শিক্ষক তাঁর মতামত প্রকাশ করতে পারবেন না। সাংবাদিকরা মুখ্যমন্ত্রীর অপছন্দের প্রশ্ন করতে পারবেন না। কারোর একটি শব্দ যদি মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সরকারের পক্ষে অস্বস্তিকর হয় তাহলেই তাকে চুপ করিয়ে দেওয়া হবে। গত দু’বছর হলো এই হলো পশ্চিমবঙ্গের রীতি।
পশ্চিমবঙ্গে কথা বলবেন শুধু একজনই। রাজ্যের অন্য সবাইকে চুপ করে থাকতে হবে। কেউ কোন শব্দ উচ্চারণ করতে পারবে না। গ্রামের মানুষ তাদের মনের কথা বলতে পারবেন না। শহরের মানুষ তাদের ক্ষোভের কথা জানাতে পারবে না। ছাত্রছাত্রী কেউ কোন প্রশ্ন করতে পারবেন না। শিক্ষক তাঁর মতামত প্রকাশ করতে পারবেন না। সাংবাদিকরা মুখ্যমন্ত্রীর অপছন্দের প্রশ্ন করতে পারবেন না। কারোর একটি শব্দ যদি মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সরকারের পক্ষে অস্বস্তিকর হয় তাহলেই তাকে চুপ করিয়ে দেওয়া হবে। গত দু’বছর হলো এই হলো পশ্চিমবঙ্গের রীতি।
মুখ্যমন্ত্রীকে লুকিয়েচুরিয়ে কামদুনি যেতে হলো কেন—মঙ্গলবার বামফ্রন্টের কর্মীসভায় এ প্রশ্নই তুললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র। তিনি বলেন, কামদুনিতে ছাত্রী ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার ১০দিন পরে মুখ্যমন্ত্রী সেখানে গেলেন। তিনি কি সাধারণ মানুষকে ভয় পাচ্ছেন ? তাঁর কি সাহসে কুলোচ্ছে না? যেখানে বিনা প্রতিন্দ্বিতায় ওই অঞ্চলে তৃণমূলের জয় এসেছে সেখানে যেতে এত ভয় কেন।
ফের চিট ফান্ডের এজেন্ট আত্মঘাতী নিজস্ব সংবাদদাতা বারুইপুর, ১৮ই জুন – আমানতকারীদের টাকা ফেরতের তাগাদায় সানমার্গ চিট ফান্ডের এক এজেন্ট গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করছেন। মৃত ওই যুবকের নাম প্রশান্ত হালদার (২৮)। তাঁর বাড়ি বারুইপুর থানার বেতবড়িয়া এলাকায়। মঙ্গলবার সকালে পুলিস তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তর জন্য পাঠিয়েছে। স্থানীয় গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, সানমার্গ নামে একটি চিট ফান্ড সংস্থা আমানতকারীদের কয়েক কোটি টাকা আত্মসাৎ করে চম্পট দিয়েছে। ওই চিট ফান্ডের এজেন্ট ছিলেন প্রশান্ত হালদার। তিনি আমানতকারীদের কাছ থেকে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ টাকা তুলে সানমার্গে জমা দিয়েছিলেন। সংস্থা চম্পট দেওয়ায় আমানতকারীরা ওই এজেন্টের কাছে টাকা ফেরত চেয়ে বাড়িতে তাগাদা দিচ্ছিলেন। মঙ্গলবার আমানতকারীদের টাকা ফেরত দেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছিলেন ওই যুবক। সোমবার রাতে তিনি গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। মৃত ওই যুবকের বাড়ির লোকজন জানিয়েছেন, সকালে বাড়ির গোয়াল ঘরে ওই যুবকের মৃতদেহ ঝুলতে দেখেন তাঁরা। খবর দেওয়া হয় বারুইপুর থানায়। পুলিস এই ঘটনার তদন্ত করছে বলে জানা গেছে।
মুখ্যমন্ত্রীর সফরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই কামদুনি থেকে সরে যেতে হলো সেই ‘প্রতিবাদী’ মুখ টুম্পা কয়ালকে। কামদুনির কয়াল পাড়ারই বছর পঁচিশের আরেক ‘প্রতিবাদী’ যুবক এদিন থেকে আর ‘কাজে’ যেতে পারেনি। রাজারহাটের একটি দরজির দোকানে তিনি কাজ করেন। সোমবার রাতেই শুনেছেন ভারী গলায় হুমকি, রাজারহাট থেকেই ‘গায়েব’ করে দেবো। মঙ্গলবার সকালে বারাসত-খড়িবাড়ি রাস্তায় কামদুনি বাসস্ট্যান্ড থেকে বাঁদিকে ঢুকে রাস্তা পেরিয়ে কামদুনি গ্রামে ঢুকতেই অদ্ভুত একটা নিস্তব্ধতা। রাস্তায় লোকজন রয়েছেন, তবু আশ্চর্য রকমের চুপ। মুহূর্তেই টের পাওয়া যায়, অদৃশ্য একটা নজরদারি চলছে। কে কথা বলছে, কার সঙ্গে কথা বলছে, কোথায় বলছে সবই যেন সেই নজরদারির কোপে।
যা হবার প্রথম দফার ৯ জেলাতেই হয়ে গিয়েছিল। প্রথম দফায় প্রায় ১৬ শতাংশ আসনে প্রার্থীই দিতে পারেনি বিরোধী দলগুলি, ৯ জেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর দেখা যায় ভোট ছাড়াই ৪ হাজার ২৬২টি আসনে শাসক দল তৃণমূলের প্রার্থীরা একাই রয়েছেন। অর্থাৎ তাঁরা জিতেই গেছেন। শাসক দলের প্রার্থীদের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের সেই গতি অবশ্য খানিকটা ধাক্কা খেয়েছে উত্তরবঙ্গের ৬ জেলায়। যারফলে পঞ্চায়েত নির্বাচনে তিন দফায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর দেখা যাচ্ছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের ধারা ১৬ শতাংশ থেকে নেমে ১০.৬ শতাংশ হয়েছে। তিন দফায় মনোনয়ন পর্ব মিটে যাবার পর মঙ্গলবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সচিব তাপস রায় জানান, ত্রিস্তরে ৬২৫০টি আসনে প্রার্থীরা ইতোমধ্যেই জিতে গেছেন বলা যায়। কারণ এই আসনগুলিতে একজন করেই প্রার্থী রয়েছেন। বলাবাহুল্য এই আসনের প্রায় সবটাই শাসক দলের প্রার্থীরাই একা রয়েছেন। ২০০৮ সালে গোটা রাজ্যে এই সংখ্যাটি ছিল ২৮১২টি আসন।
From Taniya Bhardwaj to Tumpa Koyal: Mamata erases the Class distinction between her 'enemies' Banerjee has failed to formulate a land policy, ensure women's security and even fumbled to lead the government to smoothly organize the panchayat polls. She fumbles at every step, mainly because she has no training in administrative matters. The only way she knows while handling things is means of abusing and one interesting aspect seen in the recent Kamduni episode is Banerjee is slowly entering into a direct conflict with her support base. We had seen an urban woman drawing the CM's flak by asking ‘uncomfortable' questions at a public forum but when we see the CM confronting rural women over a sensitive issue, it means that something is going wrong for Banerjee somewhere. Read more at: http://news.oneindia.in/feature/2013/mamata-politicises-a-rape-bengal-stuck-in-a-dead-end-1240551.html - Oneindia News
The rising insecurity among women is what connects the three places. This fear and the way chief minister Mamata Banerjee tried to browbeat the women at Kamduni prompted members of the civil society to sound a word of caution to the government - just as they did after the Nandigram carnage in 2007.- The Times of India
Tuesday, June 18, 2013
Subscribe to:
Posts (Atom)